KOMOL PRIVATE CENTER

.

Monday, April 4, 2016

হুমায়ূন আহমেদের সাক্ষাত্‍কার

হুমায়ূন আহমেদ আমাদের সময়ের অভাবনীয় এক জনপ্রিয় লেখকের নাম৷ কথাসাহিত্যে তার প্রতিভার বিসত্মার ঘটলেও, তিনি শুরু করেছিলেন কবিতা দিয়ে৷ তারপর নাটক, ছোটদের জন্য লেখা, সাইন্সফিকশন, চলচ্চিত্র পরিচালনা- শিল্প-সাহিত্যের এমনি নানা বিষয়ে হাত দিয়েছেন এবং প্রতিটি ৰেত্রে ছাপ রেখেছেন অনন্যতার৷ এই অভাবনীয় জনপ্রিয় লেখকের সঙ্গে এক দীর্ঘ আলাপচারিতা ঘটে আরেক জনপ্রিয় লেখক ইমদাদুল হক মিলন-এর৷ সেই দীর্ঘ আলাপচারিতার উলেস্নখযোগ্য অংশ ‘ইত্তেফাক সাহিত্য সাময়িকী’র পাঠকদের উদ্দেশ্যে নিবেদিত হলো৷ ষাটতম জন্মদিনের প্রাক্কালে প্রকাশিত এই সাক্ষাত্‍কারটি পাঠকদের আরো আন্তরিকভাবে হুমায়ূন আহমেদকে চিনতে সহায়তা করবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
ইমদাদুল হক মিলন: আপনি লেখক৷ তাই লেখালেখি দিয়েই শুরম্ন করা ভাল৷ আপনার প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস ‘নন্দিত নরকে’ লেখা কি একেবারেই আচমকা? এর আগে আপনি কি কিছু লিখেছেন কখনো?
হুমায়ূন আহমেদ: কবিতা লিখেছি৷ দৈনিক পাকিসত্মান পত্রিকায় ছাপাও হয়েছে৷ তবে নিজের নামে লিখি নি৷ কবিতাগুলি আমার ছোটবোন মমতাজ আহমেদ শিখুর নামে পাঠাতাম৷ তার নামেই ছাপা হতো৷

বাদশাহ নামদার হুমায়ূন

হুমায়ূন আহমেদ কিংবদন্তি কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ-এর ঐতিহাসিক উপন্যাস বাদশাহ নামদার। মোগল সাম্রাজ্যের রংদার চরিত্র সম্রাট হুমায়ুনকে নিয়ে লিখেছেন লেখক হুমায়ূন। একেবারে ভিন্ন ধরনের এই বই নিয়ে লেখকের কৌতূহলোদ্দীপক সাক্ষাৎ কার নিয়েছেন আলীম আজিজ ও তৈমুর রেজা।
প্রশ্ন: সরাসরি বইয়ের প্রসঙ্গে চলে আসি। বাদশাহ নামদার উপন্যাসের কাহিনির সঙ্গে অনেক বেশি মিল আছে গুলবদন বেগম প্রণীত হুমায়ুন-নামা গ্রন্থের।
হুমায়ূন আহমেদ: হ্যাঁ, সেই বইটা আমার কাজে এসেছে। তবে আমি অনেক কিছু নিয়েছি জওহর আফতাবচির কাছ থেকে, বাদশাহ হুমায়ুনকে যিনি পানি পান করাতেন।
এই লোকটি সব সময় বাদশাহ হুমায়ুনের সঙ্গে সঙ্গে ছিলেন। তিনি যখন যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন তখনো তিনি তাঁকে ছেড়ে যাননি। এমন কি আকবরের যখন জন্ম হয়েছে তখনো জওহর

লৌহকার – সুদীপ্ত শাহীন

— লালু ছোট ভাই হয়ে এত কিছু পারে! আর তোমার নুন আনতে পান্তা ফুরায়! আহা রে মরদ আমার?
—চুপ কর। মুখে খালি আজেবাজে কথা।
—আজেবাজে কথা হবে না তো কী রসগোল্লার রস চুয়ে চুয়ে পড়ব?
—পড়লে তো ভালোই হতো!
—উঁহু, পড়লে তো ভালোই হতো। মরদ ব্যাটা, মরদের মতো কথা কবা। তেল ছাড়া বাত্তি জ্বলে, যে পাত্তি ছাড়া মিষ্টি কথা শুনবা? কী দিছো আমারে মিষ্টি কথা শুনবার চাও?
রাগে গরগর করতে করতে রান্নাঘরে চলে যায় কালু কামারের বউ। সন্ধ্যা থেকেই তিরিক্ষি মেজাজ।

অনন্ত জীবন যদি পাই আমি

অনন্ত জীবন যদি পাই আমি—তাহ’লে অনন্তকাল একা
পৃথিবীর পথে আমি ফিরি যদি দেখিব সবুজ ঘাস
ফুটে উঠে—দেখিব হলুদ ঘাস ঝরে যায়—দেখিব আকাশ
শাদা হয়ে উঠে ভোরে—ছেঁড়া মুনিয়ার মত রাঙা রক্ত—রেখা
লেগে থাকে বুকে তার সন্ধ্যায়—বারবার নক্ষত্রের দেখা
পাব আমি; দেখিব অচেনা নারী আলগা খোঁপার ফাঁস
খুলে ফেলে চলে যায়—মুখে তার নাই আহা গোধূলির নরম আভাস।
অনন্ত জীবন যদি পাই আমি—তাহ’লে অসীমকাল একা
পৃথিবীর পথে যদি ফিরি আমি—ট্রাম বাস ধুলো
দেখিব অনেক আমি—দেখিব অনেকগুলো
বস্তি, হাট—এঁদো গলি, ভাঙ্গা কলকী হাড়ী
মারামারি, গালাগালি, ট্যারা চোখ, পচা চিংড়ি—কত কি দেখিব নাহি লেখা
তবুও তোমার সাথে অনন্তকালেও আর হবে নাকো’ দেখা।

ছোট ভুত এর গল্প

আজকে আপনাদের যেই ঘটনাটির কথা বলবো সেটি যখন ঘটেছিলো তখন আমি ক্লাস টেনে পড়ি। কিছুদিন পরেই মেট্রিক পরীক্ষা। তাই অনেক রাত জেগে পরতাম। আমি আবার দিনের বেলা পড়তে পাড়ি না। তাই আম্মু আমার জন্য চা বানিয়ে রাখতেন যেনও আমি রাতে খেটে পাড়ি। যাই হোক, সেদিন ছিল ফেব্রুয়ারি মাসের ১১ তারিখ। বরাবরের মতই সবাই ঘুমিয়ে যাওয়ার পর আমি পড়া শুরু করলাম। ২ দিন পরে স্যারের বাসায় একটা মডেল টেস্ট পরীক্ষা। তাই, ঠিক করেছিলাম পড়া একদম শেষ করে ঘুমাব। তার জন্য দরকার হয় ভোর পর্যন্ত পড়বো। তখন আনুমানিক রাত ৩ টা। পড়তে পড়তে মাথা কেমন যেনও ভারী ভারী ঠেকছিল। তাই ভাবলাম একটু রেস্ট নিয়ে নেই। আমার বারান্দায় একটা ইজি চেয়ার পাতা আছে। আমি বিকেলে অনেকটা সময় সেখানে কাটাই। বাবা আমার পছন্দের কথা মনে করেই চেয়ারটি বারান্দায় বসিয়েছিলেন। যাই হোক, আমি বারান্দায় গিয়ে ইজি চেয়ারে বসলাম। পড়ার মধ্যে বিরতি নিলে আমি সাধারণত চোখ বন্ধ করে এতক্ষণ যা যা পড়েছি তা মাথার মধ্যে একবার রিভিশন দেয়ার চেষ্টা করি। বরাবরের মতই আমি ইজি চেয়ারে শুয়ে মাথার মধ্যে তখনের পড়াগুলো নিয়ে ভাবছিলাম। এমন করে প্রায় মিনিট ৫-৭ যাবার পর হটাত একটা আওয়াজে আমি চমকে চোখ মেলে তাকাই। বলা বাহুল্য, আমরা ক্যান্টনমেন্টে আর্মিদের জন্য যেই কোয়ার্টার গুলো আছে সেখানে থাকতাম। চোর ডাকাতের কোনও বালাই ছিল না। আর গার্ড যিনি ছিলেন তিনি থাকতেন একদম গেটের সামনের ঢোকার পথে। সিকিউরিটি সিস্টেম অনেক হাই ছিল। যাই হোক,

Friday, April 1, 2016

আমাদের সম্পর্কে যা জানবেন

অামাদের এখানে সাপ্তাহিক ক্লাস টেষ্ট নেওয়া হয়। সর্বোচ্চ মার্কদাতার জন্য একটি পুরস্কার রয়েছে। এছাড়াও ফাইনাল পরীক্ষার সময় বোর্ড ধারণাকৃত পরীক্ষা নেওয়া হয়।

JSC,SSC, PRIPARETION

আমাদের এখানে সব ধরনের সুবিধাতে পড়ানো হয়। আমরা সাপ্তাহিক পরীক্ষা নিয়ে থাকি এবং আমরা JSC,SSC A+ নিয়ে এনে দেওয়ার সবত্ত চেষ্টা করি এবং এনে দি ।